আমরা জানি ভগবানের শ্রীপাদপদ্ম ধ্যান সমস্ত প্রকার ধ্যানের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং ভগবানের শ্রীপাদপদ্মে রয়েছে বিভিন্ন চিহ্ন যা তাঁর অনন্য বৈশিষ্ট্যকে মূর্ত করে।
“রাধাকৃষ্ণ পদান্বুজ ধ্যান প্রধান।” (চৈ.চ.মৃত ৮/৮/২৫৩).
আজ রাধাষ্টমী উপলক্ষ্যে প্রথমে শ্রীমতি রাধারানীর পাদপদ্ম তল সম্বন্ধে আমরা জানিব,
শ্রীমতি রাধিকার দক্ষিণ চরণতলে অষ্ট শুভ চিহ্ন বিদ্যমানঃ-
বৃদ্ধ পদাঙ্গুলের নীচে শঙ্খ। দ্বিতীয় ও মধ্যমাঙ্গুলের নীচে রয়েছে একটি পর্বত। কণিষ্ট আঙ্গুলের নীচে রয়েছে যজ্ঞবেদী এবং যজ্ঞবেদীর নীচে রয়েছে একটি রত্ন কুন্ডল। পর্বতের নীচে গোড়ালীর কেন্দ্রের দিকে রয়েছে একটি রথ এবং এক পার্শ্বে রয়েছে গদা ও অন্যপার্শ্বে রয়েছে শক্তি। গোড়ালির উপরে রয়েছে মাছ।
শ্রীমতি রাধিকার বাম চরণতলে একাদশ শুভচিহ্ন বিদ্যমানÑ বৃদ্ধাপদাঙ্গুলির নীচে রয়েছে একটি যবদানা। যবদানার নীচে চক্র। চক্রের নীচে ছত্র এবং ছত্রের নীচে রয়েছে কঙ্কন। একটি উর্দ্ধ রেখা চরণের মধ্যভাগ থেকে উপরে উঠে দ্বিতীয় ও মধ্যমাঙ্গুলের মধ্যস্থানে গিয়ে শেষ হয়েছে। মধ্যমার নীচে রয়েছে একটি পদ্ম। পদ্মের নীচে একটি ধ্বজ। কণিষ্টাঙ্গুলির নীচে রয়েছে অঙ্কুশ। ধ্বজের নীচে একটি পুষ্প এবং তার নীচে রয়েছে পল্লব। গোড়ালির উপরে রয়েছে একটি সুন্দর অর্ধচন্দ্র।
শ্রীমতি রাধারাণীর চরণে এককভাবে নয়টি চিহ্ন বিদ্যমান তা হলোঃ- ১.পর্বত ২.কর্ণকুণ্ডল ৩.রথ ৪.কঙ্কন ৫.গদা ৬.শক্তি ৭.পুষ্প ৮.পত্র (লতা) এবং ৯.যজ্ঞবেদী
তথ্য সুত্রঃ শ্রীমতি রাধারাণী ও শ্রীকৃষ্ণের মিলিত ভাবকান্তিই শ্রীচৈতন্য- একটি বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
-গোকুলপতি গোপাল দাসাধিকারী, এম.এস-সি
“রাধাকৃষ্ণ পদান্বুজ ধ্যান প্রধান।” (চৈ.চ.মৃত ৮/৮/২৫৩).
আজ রাধাষ্টমী উপলক্ষ্যে প্রথমে শ্রীমতি রাধারানীর পাদপদ্ম তল সম্বন্ধে আমরা জানিব,
শ্রীমতি রাধিকার দক্ষিণ চরণতলে অষ্ট শুভ চিহ্ন বিদ্যমানঃ-
বৃদ্ধ পদাঙ্গুলের নীচে শঙ্খ। দ্বিতীয় ও মধ্যমাঙ্গুলের নীচে রয়েছে একটি পর্বত। কণিষ্ট আঙ্গুলের নীচে রয়েছে যজ্ঞবেদী এবং যজ্ঞবেদীর নীচে রয়েছে একটি রত্ন কুন্ডল। পর্বতের নীচে গোড়ালীর কেন্দ্রের দিকে রয়েছে একটি রথ এবং এক পার্শ্বে রয়েছে গদা ও অন্যপার্শ্বে রয়েছে শক্তি। গোড়ালির উপরে রয়েছে মাছ।
শ্রীমতি রাধিকার বাম চরণতলে একাদশ শুভচিহ্ন বিদ্যমানÑ বৃদ্ধাপদাঙ্গুলির নীচে রয়েছে একটি যবদানা। যবদানার নীচে চক্র। চক্রের নীচে ছত্র এবং ছত্রের নীচে রয়েছে কঙ্কন। একটি উর্দ্ধ রেখা চরণের মধ্যভাগ থেকে উপরে উঠে দ্বিতীয় ও মধ্যমাঙ্গুলের মধ্যস্থানে গিয়ে শেষ হয়েছে। মধ্যমার নীচে রয়েছে একটি পদ্ম। পদ্মের নীচে একটি ধ্বজ। কণিষ্টাঙ্গুলির নীচে রয়েছে অঙ্কুশ। ধ্বজের নীচে একটি পুষ্প এবং তার নীচে রয়েছে পল্লব। গোড়ালির উপরে রয়েছে একটি সুন্দর অর্ধচন্দ্র।
শ্রীমতি রাধারাণীর চরণে এককভাবে নয়টি চিহ্ন বিদ্যমান তা হলোঃ- ১.পর্বত ২.কর্ণকুণ্ডল ৩.রথ ৪.কঙ্কন ৫.গদা ৬.শক্তি ৭.পুষ্প ৮.পত্র (লতা) এবং ৯.যজ্ঞবেদী
তথ্য সুত্রঃ শ্রীমতি রাধারাণী ও শ্রীকৃষ্ণের মিলিত ভাবকান্তিই শ্রীচৈতন্য- একটি বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
-গোকুলপতি গোপাল দাসাধিকারী, এম.এস-সি

No comments:
Post a Comment