ভাগবত পু্রাণ বা ভাগবত (সংস্কৃত: भागवतपुराण বা भागवत) (খ্রিষ্টীয় নবম-ত্রয়োদশ শতাব্দী) হিন্দু অষ্টাদশ মহাপুরাণের অন্যতম। এই পুরাণের প্রধান উপজীব্য বিষয় বিষ্ণুর অবতার, বিশেষত কৃষ্ণের প্রতি ভক্তি। সংস্কৃত ভাষায় লিখিত এই গ্রন্থটি মোট বারোটি স্কন্দ (সর্গ) ও প্রায় ১৮,০০০ শ্লোকে বিভক্ত। হিন্দু সমাজে সুপরিচিত বহু উপকথার উৎস ভাগবত পুরাণ। এই কাহিনিগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষ্ণুর অবতার ও কৃষ্ণের জীবনকথা। এটিই প্রথম হিন্দু পুরাণ যেটি ইউরোপীয় ভাষায় অনূদিত হয়। ১৮৪০ থেকে ১৮৫৭ সালের মধ্যে এই গ্রন্থের তিনটি ফরাসি অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।
অন্যান্য পুরাণের মতোই ভাগবত পুরাণের সঠিক রচনাকাল নির্ধারণ করা অসম্ভব। কারণ, পুরাণের কাহিনিগুলি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে গড়ে উঠেছে। কথিত আছে,বেদব্যাস ভাগবতের রচয়িতা। আধুনিক গবেষকদের মতে, ভাগবত পুরাণের রচনাকাল খ্রিষ্টীয় নবম-দশম শতাব্দী।
ভাগবতে যে ঈশ্বরপ্রেম বর্ণিত হয়েছে, তা কৃষ্ণরূপী ঈশ্বরের মানবিক রূপটির প্রতি ভালবাসা। দশম স্কন্দটিতে কৃষ্ণের কথা বর্ণিত হয়েছে। এই স্কন্দটি সমগ্র ভাগবতের এক চতুর্থাংশ।এই অংশেই কৃষ্ণের জীবন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া রয়েছে। এছাড়া এই অংশে ভক্তিবাদের ব্যাখ্যা ও বিভিন্ন প্রকার ভক্তির বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুর পূর্বে রাজা পরীক্ষিত ব্যাসপুত্র শুকদেবের কাছ থেকে তাঁর জীবনরক্ষক কৃষ্ণের কথা শুনতে চাইলে, শুকদেব ব্যাসের রচনা থেকে ভাগবত পাঠ করে শোনান। পরীক্ষিতের আয়ু মাত্র সাত দিন ছিল বলে শুক সাত দিনেই পরীক্ষিতকে পাঠ করে শোনান।
অন্যান্য পুরাণের মতোই ভাগবত পুরাণের সঠিক রচনাকাল নির্ধারণ করা অসম্ভব। কারণ, পুরাণের কাহিনিগুলি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে গড়ে উঠেছে। কথিত আছে,বেদব্যাস ভাগবতের রচয়িতা। আধুনিক গবেষকদের মতে, ভাগবত পুরাণের রচনাকাল খ্রিষ্টীয় নবম-দশম শতাব্দী।
ভাগবতে যে ঈশ্বরপ্রেম বর্ণিত হয়েছে, তা কৃষ্ণরূপী ঈশ্বরের মানবিক রূপটির প্রতি ভালবাসা। দশম স্কন্দটিতে কৃষ্ণের কথা বর্ণিত হয়েছে। এই স্কন্দটি সমগ্র ভাগবতের এক চতুর্থাংশ।এই অংশেই কৃষ্ণের জীবন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া রয়েছে। এছাড়া এই অংশে ভক্তিবাদের ব্যাখ্যা ও বিভিন্ন প্রকার ভক্তির বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুর পূর্বে রাজা পরীক্ষিত ব্যাসপুত্র শুকদেবের কাছ থেকে তাঁর জীবনরক্ষক কৃষ্ণের কথা শুনতে চাইলে, শুকদেব ব্যাসের রচনা থেকে ভাগবত পাঠ করে শোনান। পরীক্ষিতের আয়ু মাত্র সাত দিন ছিল বলে শুক সাত দিনেই পরীক্ষিতকে পাঠ করে শোনান।
No comments:
Post a Comment