বলা হয়ে থাকে যে শ্রীকৃষ্ণ 8 বছর বয়সে রাস নৃত্যে অংশগ্রহণ করেন. শ্রীকৃষ্ণ যখন শরতের পূর্ণিমার রাত পর্যবেক্ষণ করলেন, তখন সেই রাত অনেক সুগন্ধিজুক্ত ফুল দ্বারা মোহিত ছিল, বিশেষত মল্লিকা ফুল দ্বারা.ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গোপীদের প্রার্থনা স্মরণ করলেন. গোপীরা দেবী কাত্যায়ীনির নিকট ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে স্বামী হিসেবে পাওয়ার প্রার্থনা করছিলেন.ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মনে করলেন যে শরতের পূর্ণিমার রাত রাস নৃত্যের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত. ভগবান মনে করলেন গোপীদের ইচ্ছা পূরণ করার উপযুক্ত সময়ও এটি.
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার মধুর বাঁশির সুরে গোপীদের মোহিত করলেন. গোপীরা তাদের ঘর ছেড়ে, তাদের স্বামীকে ছেড়ে শ্রীকৃষ্ণের উদ্দেশ্যে গমন করলেন. শ্রীকৃষ্ণ তাদের বললেন, "তোমরা এত রাতে এখানে কেন এসেছ? তোমরা কি জাননা যে এই বন হিংস্র জন্তু দ্বারা পরিপূর্ণ? তোমাদের স্বামীরা এবং সন্তানেরা এখনি তোমাদের খোঁজে আসবে এবং তোমাদের এখান থেকে নিয়ে যেয়ে সংসারিক কাজকর্মে নিয়োজিত করবে? একজন বিবাহিত নারীর অন্য পুরুষের প্রতি আকর্ষণ অবৈধ এবং এটি স্বর্গ প্রাপ্তির পথে অন্তরায়. কিন্তু
ভগবানের ভক্তরা তার প্রতি যে প্রেম, ভালবাসা প্রদর্শন করে সেটি অবশ্যই স্বর্গীয় এবং জড় কলুষ মুক্ত.ভগবান বললেন, আমার ভক্তরা আমাকে বিগ্রহ হিসেবে মন্দিরে পূজা করে, আমার গুণকীর্তন করে, আমার সম্পর্কে শ্রবণ, কীর্তন করে আমার প্রতি ভক্তি প্রদর্শন করে. সুতরাং তোমরা নিজেদের বাড়ি ফিরে যাও. গোপীরা এ কথা শুনে রাগান্বিত হয়ে উত্তর দিল, "এটা খুব অন্যায় যে আমরা যারা নিজেদের ঘর ছেড়ে তোমাকে সেবা করার জন্য ছুটে এসেছি তাদের তুমি বঞ্চিত করছ. এমন কোন নারী আছে যে তোমার বাঁশির সুর শুনে তাদের কর্মকাণ্ড ভুলে তোমার কাছে ছুটে আসবে না? তোমার রূপমাধুরী দর্শন করে ত্রিভুবন মোহিত হয়.ঠিক যেমন ভগবান বিষ্ণু দেবতাদের রক্ষা করে তেমনি তুমি বৃন্দাবনের সকলের
দুঃখ দূর করে দাও. সুতরাং তোমা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে আমরা যে নিদারুন যন্ত্রণা ভোগ করছি তা থেকে আমাদের অতি শীঘ্র মুক্ত করে দাও. ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গোপীদের আর্তি শুনে তাদের সাথে রাস নৃত্যে অংশগ্রহণ করলেন.কিন্তু ভগবান যখন গোপীদের সন্তুষ্ট দেখলেন তখন তিনি সেখান থেকে অন্তর্হিত হয়ে গেলেন.
হরে কৃষ্ণ.
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের এই রাস লীলাকে যারা নষ্ট মন মানসিকতা নিয়ে বিচার করে তাদের নরকের দুঃসহ যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে. তারা কোনদিন মুক্তি পাবে না, এবং তারা সকল প্রকার দেব দেবীর আশীর্বাদ থেকে বঞ্চিত হবে.
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার মধুর বাঁশির সুরে গোপীদের মোহিত করলেন. গোপীরা তাদের ঘর ছেড়ে, তাদের স্বামীকে ছেড়ে শ্রীকৃষ্ণের উদ্দেশ্যে গমন করলেন. শ্রীকৃষ্ণ তাদের বললেন, "তোমরা এত রাতে এখানে কেন এসেছ? তোমরা কি জাননা যে এই বন হিংস্র জন্তু দ্বারা পরিপূর্ণ? তোমাদের স্বামীরা এবং সন্তানেরা এখনি তোমাদের খোঁজে আসবে এবং তোমাদের এখান থেকে নিয়ে যেয়ে সংসারিক কাজকর্মে নিয়োজিত করবে? একজন বিবাহিত নারীর অন্য পুরুষের প্রতি আকর্ষণ অবৈধ এবং এটি স্বর্গ প্রাপ্তির পথে অন্তরায়. কিন্তু
ভগবানের ভক্তরা তার প্রতি যে প্রেম, ভালবাসা প্রদর্শন করে সেটি অবশ্যই স্বর্গীয় এবং জড় কলুষ মুক্ত.ভগবান বললেন, আমার ভক্তরা আমাকে বিগ্রহ হিসেবে মন্দিরে পূজা করে, আমার গুণকীর্তন করে, আমার সম্পর্কে শ্রবণ, কীর্তন করে আমার প্রতি ভক্তি প্রদর্শন করে. সুতরাং তোমরা নিজেদের বাড়ি ফিরে যাও. গোপীরা এ কথা শুনে রাগান্বিত হয়ে উত্তর দিল, "এটা খুব অন্যায় যে আমরা যারা নিজেদের ঘর ছেড়ে তোমাকে সেবা করার জন্য ছুটে এসেছি তাদের তুমি বঞ্চিত করছ. এমন কোন নারী আছে যে তোমার বাঁশির সুর শুনে তাদের কর্মকাণ্ড ভুলে তোমার কাছে ছুটে আসবে না? তোমার রূপমাধুরী দর্শন করে ত্রিভুবন মোহিত হয়.ঠিক যেমন ভগবান বিষ্ণু দেবতাদের রক্ষা করে তেমনি তুমি বৃন্দাবনের সকলের
দুঃখ দূর করে দাও. সুতরাং তোমা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে আমরা যে নিদারুন যন্ত্রণা ভোগ করছি তা থেকে আমাদের অতি শীঘ্র মুক্ত করে দাও. ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গোপীদের আর্তি শুনে তাদের সাথে রাস নৃত্যে অংশগ্রহণ করলেন.কিন্তু ভগবান যখন গোপীদের সন্তুষ্ট দেখলেন তখন তিনি সেখান থেকে অন্তর্হিত হয়ে গেলেন.
হরে কৃষ্ণ.
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের এই রাস লীলাকে যারা নষ্ট মন মানসিকতা নিয়ে বিচার করে তাদের নরকের দুঃসহ যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে. তারা কোনদিন মুক্তি পাবে না, এবং তারা সকল প্রকার দেব দেবীর আশীর্বাদ থেকে বঞ্চিত হবে.
No comments:
Post a Comment