ইসলামি সমাজ ব্যবস্থায় সমকামিতা এবং স্বামী/স্ত্রী ছাড়া যৌনসংগম করা কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ এমনকি সমকামীদেরকে মেরে ফেলার বিধানও কোরআনে আছে। যার ফলে আমরা ভাবতেই পারি কেউ যদি এরও বাহিরে গিয়ে পশুদের সাথে যৌনসংগম করে ধরা পরে তাহলে হয়তো একই রকম শাস্তির বিধান ইসলামে বিদ্যমান। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে কোরআনে এই বেপারে কোন কিছু বলা নাই ।
কোরআনে অনেক কিছুই বাড়ন করা আছে, যেমন অমুসলিমদের বিয়ে করা যাবে না বা তাদের সাথে কোনরকম বন্ধুত্ব করা যাবে না, কাকে বিয়ে করা যাবে বা কাকে বিয়ে করা যাবে না এইরকম আরও অনেক কিছু। কিন্তু পশুর সাথে সেক্স করা যাবে না এই কথাটি কোথাও বলা নাই। আর যেহেতু কোরআনে পশুদের সাথে যৌনসংগমের বেপারে কিছু বলা নাই তার মানে ইসলামে পশুদের সাথে যৌনসংগমে লিপ্ত হওয়া বৈধ । আইনের কাজ হচ্ছে কোন কিছুকে নির্দিষ্ট ধারা করে বন্ধ করা জায়েজ করা না। সারা বিশ্বে আইনের বিধান হচ্ছে কোনকিছুকে যদি নিশেদ করতে হয় তাহলে সেটাকে আইন করে বন্ধ করতে হয়, আর যদি আইন না থাকে তারমানে তা করার বৈধতা দেয়া আছে।
এখন দেখি হাদিস কি বলে পশুদের সাথে যৌনসংগমের বেপারে। আবু-দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৪৯: আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস বর্ণিত – নবি বললেন , যে কেউ কোন পশুর সাথে যৌন সঙ্গম করবে তাকে ও সেই পশুকে হত্যা কর। আমি বললাম , আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম , পশুর প্রতি কি অপরাধ আরোপিত হবে ? তিনি উত্তর দিলেন – আমি মনে করি , নবী সেই পশুর মাংস খাওয়ার ব্যাপারে নিষেধ করেছিলেন। এখন প্রশ্ন আসে পশুর এইখানে কি দোষ সেতো কাউকে বাধ্য করে নাই তারসাথে যৌনসংগম করার জন্য তাকে কেন নবী হত্যা করতে বললেন? বুঝলাম তার মাংস খাওয়া যাবে না, তারমানেই কি তাকে হত্যা করতে হবে? পশু হত্যা না মহাপাপ ? এখন আসল কথায় আসি, এই হাদিস থেকে আমরা দেখতে পাই নবী পশুর সাথে যৌনসংগমকারিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন কিন্তু ঠিক তার পরের হাদিসটাই এই হাদিসকে কনটরাডিকট করে। আবু-দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৫০: আব্দুল্লা ইবনে আব্বাস বর্ণিত – পশুদের সাথে কেউ যৌন সঙ্গম করলে তার জন্য কোন নির্ধারিত শাস্তি নেই। অর্থাৎ পশুদের সাথে যৌনসংগম করা বৈধ।ইসলামে যখনি
ইসলামে এইধরনের গোঁজামিল বা স্ববিরোধিতা যখন ধরা পরে তখন দরকার পরে ফতোয়ার । আর এই ফতোয়ার বেপারে এগিয়ে এসেছিলেন ইরানের ধর্মীও নেতা আয়াতুল্লাহ খমেনি। তিনি বলেছিলেন- “মুসলিমদের পশুপাখিদের সাথে যৌনসংগম করতেই পারে তবে কাজ শেষে ঐসকল পশুপাখিদের হত্যা করতে হবে, তবে তার মাংস নিজ গ্রামে বিক্রি করা যাবে না কিন্তু পাশের গ্রামে বিক্রি করা যাবে”।
Collected from
কোরআনে অনেক কিছুই বাড়ন করা আছে, যেমন অমুসলিমদের বিয়ে করা যাবে না বা তাদের সাথে কোনরকম বন্ধুত্ব করা যাবে না, কাকে বিয়ে করা যাবে বা কাকে বিয়ে করা যাবে না এইরকম আরও অনেক কিছু। কিন্তু পশুর সাথে সেক্স করা যাবে না এই কথাটি কোথাও বলা নাই। আর যেহেতু কোরআনে পশুদের সাথে যৌনসংগমের বেপারে কিছু বলা নাই তার মানে ইসলামে পশুদের সাথে যৌনসংগমে লিপ্ত হওয়া বৈধ । আইনের কাজ হচ্ছে কোন কিছুকে নির্দিষ্ট ধারা করে বন্ধ করা জায়েজ করা না। সারা বিশ্বে আইনের বিধান হচ্ছে কোনকিছুকে যদি নিশেদ করতে হয় তাহলে সেটাকে আইন করে বন্ধ করতে হয়, আর যদি আইন না থাকে তারমানে তা করার বৈধতা দেয়া আছে।
এখন দেখি হাদিস কি বলে পশুদের সাথে যৌনসংগমের বেপারে। আবু-দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৪৯: আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস বর্ণিত – নবি বললেন , যে কেউ কোন পশুর সাথে যৌন সঙ্গম করবে তাকে ও সেই পশুকে হত্যা কর। আমি বললাম , আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম , পশুর প্রতি কি অপরাধ আরোপিত হবে ? তিনি উত্তর দিলেন – আমি মনে করি , নবী সেই পশুর মাংস খাওয়ার ব্যাপারে নিষেধ করেছিলেন। এখন প্রশ্ন আসে পশুর এইখানে কি দোষ সেতো কাউকে বাধ্য করে নাই তারসাথে যৌনসংগম করার জন্য তাকে কেন নবী হত্যা করতে বললেন? বুঝলাম তার মাংস খাওয়া যাবে না, তারমানেই কি তাকে হত্যা করতে হবে? পশু হত্যা না মহাপাপ ? এখন আসল কথায় আসি, এই হাদিস থেকে আমরা দেখতে পাই নবী পশুর সাথে যৌনসংগমকারিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন কিন্তু ঠিক তার পরের হাদিসটাই এই হাদিসকে কনটরাডিকট করে। আবু-দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৫০: আব্দুল্লা ইবনে আব্বাস বর্ণিত – পশুদের সাথে কেউ যৌন সঙ্গম করলে তার জন্য কোন নির্ধারিত শাস্তি নেই। অর্থাৎ পশুদের সাথে যৌনসংগম করা বৈধ।ইসলামে যখনি
ইসলামে এইধরনের গোঁজামিল বা স্ববিরোধিতা যখন ধরা পরে তখন দরকার পরে ফতোয়ার । আর এই ফতোয়ার বেপারে এগিয়ে এসেছিলেন ইরানের ধর্মীও নেতা আয়াতুল্লাহ খমেনি। তিনি বলেছিলেন- “মুসলিমদের পশুপাখিদের সাথে যৌনসংগম করতেই পারে তবে কাজ শেষে ঐসকল পশুপাখিদের হত্যা করতে হবে, তবে তার মাংস নিজ গ্রামে বিক্রি করা যাবে না কিন্তু পাশের গ্রামে বিক্রি করা যাবে”।
Collected from
No comments:
Post a Comment