পৃথীবির সব সাধারন দেশগুলোতে যেমন ইংল্যান্ড,আমেরিকা,ভারত,বাংলাদেশ(সম্ভবত শুধুমাত্র ইহুদীদের নাগরিকত্ব দেয় না) প্রভৃতি রাষ্ট্রে সব ধর্ম পালনের অধিকার রয়েছে. আর এটাই সুন্দর.পৃথীবির সব ধর্মের মানুষ শান্তির সাথে এক দেশে বসবাস করবে.কিন্তু মানবতার শত্রু জাকির আব্দুল করিম নায়েক এমন সৌন্দর্য ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করেন না. সৌদি আরবে বা মালদ্বীপে যে অন্য ধর্ম পালনের সুবিধা বা অন্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের লোকদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয় না তাকে জাকির নায়েক পূর্ন সমর্থন করেন.তিনি তার ইসলামী রাষ্ট্রে অন্য ধর্ম পালন করতে দেওয়া হবে না বলে জানান. তিনি যুক্তি দেন
1.ধরুন আপনি একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল এখন একজন টিচার ইন্টার ভিউ দিতে আসল গনিতের টিচার পদের জন্য. আপনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন ২ + + ২ =? সে উত্তর দিল 5 আপনি কি তাকে টিচার নিয়োগ করবেন.তিনি নিজেই উত্তর দিলেন. না.তার মতে তেমনি সৌদি আরবে অন্য ধর্ম পালন করতে দেওয়া হয় না. কারন সৌদির মানুষ ইসলাম সম্পর্কে নিশ্চীত.
২.তিনি বলেন যে অমুসলীমরা তাদের ধর্ম সম্পর্কে শতভাগ নিশ্চীত নয় তাই তাদের দেশে ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়. যুক্তি খন্ডন 1.সবাই জানি ২ + + ২ = 4 এটা গানিতিক প্রমানিত সত্য প্রথম শ্রেনীর বইতে ও পড়ানো হয়.ইসলাম কোন গানিতিক সত্য নয়.কোন গনিত বইতে ইসলামে গানিতিক সত্যতা সম্পর্কে পড়ানো হয় না. ২ + + ২ = 4 এর সাথে ইসলামের তুলনা ঠিক নয়.মুসলীমরা অনেক আধ্যাতিকতায় বিশ্বাস করে.
• যেমন মুসলীমরা বলে ইসার জন্ম কোন পিতার ছাড়াই যা ২ + + ২ = 5 মত লাগবে সাধারনভাবে.কিন্তু তারা বিশ্বাস করে.করতেই পারে. • মুসলীমরা বিশ্বাস করে নবী মুহাম্মদ নাকি একবার আঙ্গুল দিয়ে চাদ দিখন্ডিত করেছিল তারপর সেই দিখন্ডিত চাদ তার জামার আস্তিনে ঢুকে যায় .২ + + ২ = 5 বললে তো মানুষ বলবে সে অশিক্ষিত.কেউ এই ধরনের কথা যদি বলে চাদ জামার আস্তিনে ঢুকে গেছে তবে লোকে তাকে গান্জুটি বলবে.
২.তার মতে সৌদি আরবের মুসলীমরা ইসলাম সম্পর্কে নিশ্চীত হওয়ায় সে দেশে অন্য ধর্ম প্রচার করতে দেওয়া হয় না. এটা একটা ভূল কথা. বরং ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে এর মূলে রয়েছে তাদের কট্টরতা. যখন নবী কারীম (স) ইসলামের প্রচার শুরু করেছিলেন.তখন
কুরাইশরা তাকে পাগল বলে ইট- পাথর ছুড়ে মারত. যদি দেখেন তাহলে কেউ ধর্ম প্রচার করছে যদি তার ডাকে সারা না দিলে নাই.ইট
পাথর কেন মারবেন.এটা ভূল ছিল.কিন্তু আরবদের মধ্যে এধরনের ভদ্রতা জ্ঞান কাজ করে নি.আর আরবরা এখন মুসলীম হয়েছে সত্যি কিন্তু পরিবর্তনটা হয়েছে স্রেফ তাদের বাইরে.তারা অমুসলীম থেকে মুসলীম হয়েছে.কিন্তু তাদের ভেতরের পরিবর্তন হয় নি.আর এটাই মূল কারন
হতে পারে.
3.বাবা আব্দুলের মতে ইংল্যান্ড, ভারত প্রভৃতি দেশে ইসলাম ধর্ম পালন করতে দেওয়া হয় এর কারন ঐ সব দেশের অমুসলীমরা তাদের নিজ ধর্মের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চীত নয়.এটা ও ভূল.ভারত বা আমেরিকায় যে ইসলাম প্রচারের সুযোগ দেওয়া তার মূলে রয়েছে ঐ সব দেশের
মানুষের ভদ্রতা শিষ্টাচার.আর এটাই ঠিক আপনি নিজ ধর্ম সম্পর্কে নিশ্চিত হলে ও কোন অধিকার নাই যে অন্যকে তার ধর্ম পালন করতে দিবেন না আপনার দেশে.কিন্তু ওহাবি বাবা আব্দুলের এই ধরনের শিষ্টাচার জ্ঞানের অভাব থাকায় তিনি বোধহয় বুঝেনি.
4.তার যুক্তি ধরলে তো বাংলাদেশের মুসলীমরা ও নিশ্চীত নয় তাদের ইসলামের সত্যতা সম্পর্কে !!!!!! কারন বাংলাদেশে অন্যধর্ম প্রচারের সুযোগ দেওয়া হয়. কিন্তু আমি এখানে ও বলব বাংলাদেশী মুসলীমরা ওনার মত অভদ্র নয়.গুটি কয়েক থাকতে পারে.এখন দেখুন এ দেশে তার অনেক ভক্ত আছে তারা যদি তার যুক্তি শুনে মন্দির গীর্জ ভাঙতে শুরু করে এবং বলে আমরা ইসলাম সম্পর্কে নিশ্চীত তবে কি হবে. যদি অন্য মুসলীম দেশে এ সিলসিলা শুরু হয় তবে কি হবে ?? যদি মুসলীমদের এ বর্বরতায় অমুসলীমরা ও ক্ষেপে ওঠে তাহলে দুনিয়াতে অমুসলীম (75% + +) বেশী এবং মুসলীম কম. তাহলে বলা বাহুল্য মুসলীমরা বেশী মার খাবে.তার পর তারা সাইজ হয়ে যাওয়ার পর শান্তির কথা বলবে.
তারা বলবে আমাদের উপর ইহুদী নাসারা কাফেররা নির্যাতন করে.তখন উদার মানবাধিকারবাদী পশ্চীমারা আসবে প্লাকার্ড নিয়ে.মুসলীমদের
উপরা নির্যাতন বন্ধ হোক.কিন্তু সবাই ভূলে যাবে জাকির নায়েকরা শুরু করেছিল অন্ধকারের.আমি বিশ্বাস করি এমন অরাজকতা হবে না. কিন্তু বলতে হয় তার যুক্তি শুধু ভূল ই নয় অমানবিক ও বটে.
1.ধরুন আপনি একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল এখন একজন টিচার ইন্টার ভিউ দিতে আসল গনিতের টিচার পদের জন্য. আপনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন ২ + + ২ =? সে উত্তর দিল 5 আপনি কি তাকে টিচার নিয়োগ করবেন.তিনি নিজেই উত্তর দিলেন. না.তার মতে তেমনি সৌদি আরবে অন্য ধর্ম পালন করতে দেওয়া হয় না. কারন সৌদির মানুষ ইসলাম সম্পর্কে নিশ্চীত.
২.তিনি বলেন যে অমুসলীমরা তাদের ধর্ম সম্পর্কে শতভাগ নিশ্চীত নয় তাই তাদের দেশে ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়. যুক্তি খন্ডন 1.সবাই জানি ২ + + ২ = 4 এটা গানিতিক প্রমানিত সত্য প্রথম শ্রেনীর বইতে ও পড়ানো হয়.ইসলাম কোন গানিতিক সত্য নয়.কোন গনিত বইতে ইসলামে গানিতিক সত্যতা সম্পর্কে পড়ানো হয় না. ২ + + ২ = 4 এর সাথে ইসলামের তুলনা ঠিক নয়.মুসলীমরা অনেক আধ্যাতিকতায় বিশ্বাস করে.
• যেমন মুসলীমরা বলে ইসার জন্ম কোন পিতার ছাড়াই যা ২ + + ২ = 5 মত লাগবে সাধারনভাবে.কিন্তু তারা বিশ্বাস করে.করতেই পারে. • মুসলীমরা বিশ্বাস করে নবী মুহাম্মদ নাকি একবার আঙ্গুল দিয়ে চাদ দিখন্ডিত করেছিল তারপর সেই দিখন্ডিত চাদ তার জামার আস্তিনে ঢুকে যায় .২ + + ২ = 5 বললে তো মানুষ বলবে সে অশিক্ষিত.কেউ এই ধরনের কথা যদি বলে চাদ জামার আস্তিনে ঢুকে গেছে তবে লোকে তাকে গান্জুটি বলবে.
২.তার মতে সৌদি আরবের মুসলীমরা ইসলাম সম্পর্কে নিশ্চীত হওয়ায় সে দেশে অন্য ধর্ম প্রচার করতে দেওয়া হয় না. এটা একটা ভূল কথা. বরং ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে এর মূলে রয়েছে তাদের কট্টরতা. যখন নবী কারীম (স) ইসলামের প্রচার শুরু করেছিলেন.তখন
কুরাইশরা তাকে পাগল বলে ইট- পাথর ছুড়ে মারত. যদি দেখেন তাহলে কেউ ধর্ম প্রচার করছে যদি তার ডাকে সারা না দিলে নাই.ইট
পাথর কেন মারবেন.এটা ভূল ছিল.কিন্তু আরবদের মধ্যে এধরনের ভদ্রতা জ্ঞান কাজ করে নি.আর আরবরা এখন মুসলীম হয়েছে সত্যি কিন্তু পরিবর্তনটা হয়েছে স্রেফ তাদের বাইরে.তারা অমুসলীম থেকে মুসলীম হয়েছে.কিন্তু তাদের ভেতরের পরিবর্তন হয় নি.আর এটাই মূল কারন
হতে পারে.
3.বাবা আব্দুলের মতে ইংল্যান্ড, ভারত প্রভৃতি দেশে ইসলাম ধর্ম পালন করতে দেওয়া হয় এর কারন ঐ সব দেশের অমুসলীমরা তাদের নিজ ধর্মের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চীত নয়.এটা ও ভূল.ভারত বা আমেরিকায় যে ইসলাম প্রচারের সুযোগ দেওয়া তার মূলে রয়েছে ঐ সব দেশের
মানুষের ভদ্রতা শিষ্টাচার.আর এটাই ঠিক আপনি নিজ ধর্ম সম্পর্কে নিশ্চিত হলে ও কোন অধিকার নাই যে অন্যকে তার ধর্ম পালন করতে দিবেন না আপনার দেশে.কিন্তু ওহাবি বাবা আব্দুলের এই ধরনের শিষ্টাচার জ্ঞানের অভাব থাকায় তিনি বোধহয় বুঝেনি.
4.তার যুক্তি ধরলে তো বাংলাদেশের মুসলীমরা ও নিশ্চীত নয় তাদের ইসলামের সত্যতা সম্পর্কে !!!!!! কারন বাংলাদেশে অন্যধর্ম প্রচারের সুযোগ দেওয়া হয়. কিন্তু আমি এখানে ও বলব বাংলাদেশী মুসলীমরা ওনার মত অভদ্র নয়.গুটি কয়েক থাকতে পারে.এখন দেখুন এ দেশে তার অনেক ভক্ত আছে তারা যদি তার যুক্তি শুনে মন্দির গীর্জ ভাঙতে শুরু করে এবং বলে আমরা ইসলাম সম্পর্কে নিশ্চীত তবে কি হবে. যদি অন্য মুসলীম দেশে এ সিলসিলা শুরু হয় তবে কি হবে ?? যদি মুসলীমদের এ বর্বরতায় অমুসলীমরা ও ক্ষেপে ওঠে তাহলে দুনিয়াতে অমুসলীম (75% + +) বেশী এবং মুসলীম কম. তাহলে বলা বাহুল্য মুসলীমরা বেশী মার খাবে.তার পর তারা সাইজ হয়ে যাওয়ার পর শান্তির কথা বলবে.
তারা বলবে আমাদের উপর ইহুদী নাসারা কাফেররা নির্যাতন করে.তখন উদার মানবাধিকারবাদী পশ্চীমারা আসবে প্লাকার্ড নিয়ে.মুসলীমদের
উপরা নির্যাতন বন্ধ হোক.কিন্তু সবাই ভূলে যাবে জাকির নায়েকরা শুরু করেছিল অন্ধকারের.আমি বিশ্বাস করি এমন অরাজকতা হবে না. কিন্তু বলতে হয় তার যুক্তি শুধু ভূল ই নয় অমানবিক ও বটে.
No comments:
Post a Comment