মুসলমানি ও মুসলমান
------------------------------
এক আনাড়ি ছেলে শিশুর (যার সুন্মতে খৎনা অর্থাৎ মুসলমানি হবে) সাথে মায়ের কথোপকথন---বাড়িতে হুজুরসহ অনেকে এসেছেন।
ছেলেঃ মা আজ আমার কি হবে?
মা: আজ তোমার মুসলমানি হবে।
ছেলে: মুসলমানি কিভাবে হয়?
মা: হুজুর তোমাকে মুসলমানি দিবে।
ছেলে: কিন্তু কিভাবে?
মা: সেটা তুমি পরে দেকবে।
ছেলেঃ না বললে আমি চলে গেলাম।
মা: আচ্চা বাবা বলছি।তুমি যেটা দিয়ে শিশি করো সেটার আগায় একটু চামড়া কেটে দিলে তোমার মুসলমানি হয়ে যাবে।
ছেলেঃ ওরে বাবা! (একটু ভয় পেল) তা মা মুসলমানি দিলে কি হয়?
মা: এটা দিলে তুমি মুসলিম হয়ে যাবে? কারন আমরা মুসলিম।
ছেলেঃ বাহ! কি মজা একটু চামড়া কাটলে আমি মুসল্মানহয়ে যাব!তাহলে মা এতদিন আমি কি ছিলাম?
মা: (একটু বিব্রত) বাবারে আজকে এত প্রশ্ন করতে হয় না।
ছেলেঃ না বললে কিন্তু আমি মুসল্মান হব না।
মা: এ এ এ এইতো ছিলি বাবা (মা কি বলবে তা নিজেও বুঝতে পারছিল না, আগেতো এটা কখনো
ভাবিনি) আমাদেরিই ছিলি।
ছেলেঃ মা মুসল্মান কি?
মা: মুসলিম আমাদের ধর্ম।আমাদেরকে মহান আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন।মুসলমানেরা তার ইবাদত করে।
ছেলেঃ তাহলে মা আরো কি ধর্ম আছে?
মা: আছেতো এই যেমন- হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান।
ছেলেঃ তাহলে সব মুসলমান ছেলেদের কি মুসলমানির আগে ওইসব ধর্ম থাকতো?
মা: ওরে বাবা তা তো জানি না দাড়া হুজুরকে ডেকে আনি।
হুজুর: কি হয়েছে মা জননি?
মা: এই দেখুন না ছেলেটা কি সব প্রশ্ন করছে বলে একেএকে সবগুলো বললো।
হুজুর: ছিঃ ভাই এসব প্রশ্ন করে না।
ছেলেঃ কেনো আমি কি পঁচা কথা বলেছি? আমাকে শুদু বলো তোমার মুসলমানির আগে তুমি কি ছিলে?না হলে আমি মুসলমান হবোই না।
হুজুর: (আমতা আমতা করে) আসলে আল্লাহ যখন দুনিয়াতেপাঠায় তখন সবাইকে একিরকম করে পাঠায় তার পরে আমরা মুসলমান হই।
ছেলেঃ যদি সবাইকে উনি পাঠান তাহলে আবার আমাদের নুনুর ঐটুকুনি চামড়া কেটে মুসলমান হতে হবে কেন?
হুজুর: আমার সোনা ভাই এটা আল্লার বিধান।
ছেলেঃ তাহলে আল্লাহ ঐটুকুন চামড়া কেটে একেবারে আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠান না কেন?তাহলেতো আমাদের এই কষ্টটুকু আর করতে হয় না। তাহলেকি তিনি আমাদের মতো এই শিশুদের নুনুর চামড়া কাটা দেখে মজা পান?
হজুর: নাউজুবিল্লাহ আস্তাকফিরুল্লাহচুপ থাক এইটুকুন ছেলের কত বড় কথা। কই ছেলের মা কই (মা ঘোমটা টেনে হুজুরের আড়ালে থেকে কি হয়েছে হুজুর)
হুজুর: কি আর হবে তোমার ছেলের মুসলমানি আমি দিতে পারবো না।
মা: (কান্না কন্ঠে) কেন হুজুর?
হুজুর: আরে ওতো জন্মগত নাস্তিক ওরে মুসলমানি দিয়েলাভ নাই।(বলে হুজুর প্রস্হান করলেন)
মা: ছেলেকে বলল এ কি করলিরে বাবা তুইছেলেঃ ভাল করলাম মা এই হুজুরের কাছে আমি মুসলমান হবো না।
মা: কেন?
ছেলেঃ এই হুজুরের মনে হয় ভাল করে মুসলমানি হয় নাইকারন উত্তর না দিতে পেরে শুদু ধমক দেয়।
মা: তোর এমন প্রশ্নের উত্তর দুনিয়ার কোনো হুজুরই দিবে না।
ছেলেঃ তাহলে আমার মুসলমান হওয়ার দরকার নাই। (মনে মনে হুজুরের ঐ কথাটি ভাবলো নাস্তিক) তাহলে মা আমি নাস্তিক হবো।মা তো রেগে মেগে ছেলেকে ব্যাপক মারধোর করল।
------------------------------
এক আনাড়ি ছেলে শিশুর (যার সুন্মতে খৎনা অর্থাৎ মুসলমানি হবে) সাথে মায়ের কথোপকথন---বাড়িতে হুজুরসহ অনেকে এসেছেন।
ছেলেঃ মা আজ আমার কি হবে?
মা: আজ তোমার মুসলমানি হবে।
ছেলে: মুসলমানি কিভাবে হয়?
মা: হুজুর তোমাকে মুসলমানি দিবে।
ছেলে: কিন্তু কিভাবে?
মা: সেটা তুমি পরে দেকবে।
ছেলেঃ না বললে আমি চলে গেলাম।
মা: আচ্চা বাবা বলছি।তুমি যেটা দিয়ে শিশি করো সেটার আগায় একটু চামড়া কেটে দিলে তোমার মুসলমানি হয়ে যাবে।
ছেলেঃ ওরে বাবা! (একটু ভয় পেল) তা মা মুসলমানি দিলে কি হয়?
মা: এটা দিলে তুমি মুসলিম হয়ে যাবে? কারন আমরা মুসলিম।
ছেলেঃ বাহ! কি মজা একটু চামড়া কাটলে আমি মুসল্মানহয়ে যাব!তাহলে মা এতদিন আমি কি ছিলাম?
মা: (একটু বিব্রত) বাবারে আজকে এত প্রশ্ন করতে হয় না।
ছেলেঃ না বললে কিন্তু আমি মুসল্মান হব না।
মা: এ এ এ এইতো ছিলি বাবা (মা কি বলবে তা নিজেও বুঝতে পারছিল না, আগেতো এটা কখনো
ভাবিনি) আমাদেরিই ছিলি।
ছেলেঃ মা মুসল্মান কি?
মা: মুসলিম আমাদের ধর্ম।আমাদেরকে মহান আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন।মুসলমানেরা তার ইবাদত করে।
ছেলেঃ তাহলে মা আরো কি ধর্ম আছে?
মা: আছেতো এই যেমন- হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান।
ছেলেঃ তাহলে সব মুসলমান ছেলেদের কি মুসলমানির আগে ওইসব ধর্ম থাকতো?
মা: ওরে বাবা তা তো জানি না দাড়া হুজুরকে ডেকে আনি।
হুজুর: কি হয়েছে মা জননি?
মা: এই দেখুন না ছেলেটা কি সব প্রশ্ন করছে বলে একেএকে সবগুলো বললো।
হুজুর: ছিঃ ভাই এসব প্রশ্ন করে না।
ছেলেঃ কেনো আমি কি পঁচা কথা বলেছি? আমাকে শুদু বলো তোমার মুসলমানির আগে তুমি কি ছিলে?না হলে আমি মুসলমান হবোই না।
হুজুর: (আমতা আমতা করে) আসলে আল্লাহ যখন দুনিয়াতেপাঠায় তখন সবাইকে একিরকম করে পাঠায় তার পরে আমরা মুসলমান হই।
ছেলেঃ যদি সবাইকে উনি পাঠান তাহলে আবার আমাদের নুনুর ঐটুকুনি চামড়া কেটে মুসলমান হতে হবে কেন?
হুজুর: আমার সোনা ভাই এটা আল্লার বিধান।
ছেলেঃ তাহলে আল্লাহ ঐটুকুন চামড়া কেটে একেবারে আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠান না কেন?তাহলেতো আমাদের এই কষ্টটুকু আর করতে হয় না। তাহলেকি তিনি আমাদের মতো এই শিশুদের নুনুর চামড়া কাটা দেখে মজা পান?
হজুর: নাউজুবিল্লাহ আস্তাকফিরুল্লাহচুপ থাক এইটুকুন ছেলের কত বড় কথা। কই ছেলের মা কই (মা ঘোমটা টেনে হুজুরের আড়ালে থেকে কি হয়েছে হুজুর)
হুজুর: কি আর হবে তোমার ছেলের মুসলমানি আমি দিতে পারবো না।
মা: (কান্না কন্ঠে) কেন হুজুর?
হুজুর: আরে ওতো জন্মগত নাস্তিক ওরে মুসলমানি দিয়েলাভ নাই।(বলে হুজুর প্রস্হান করলেন)
মা: ছেলেকে বলল এ কি করলিরে বাবা তুইছেলেঃ ভাল করলাম মা এই হুজুরের কাছে আমি মুসলমান হবো না।
মা: কেন?
ছেলেঃ এই হুজুরের মনে হয় ভাল করে মুসলমানি হয় নাইকারন উত্তর না দিতে পেরে শুদু ধমক দেয়।
মা: তোর এমন প্রশ্নের উত্তর দুনিয়ার কোনো হুজুরই দিবে না।
ছেলেঃ তাহলে আমার মুসলমান হওয়ার দরকার নাই। (মনে মনে হুজুরের ঐ কথাটি ভাবলো নাস্তিক) তাহলে মা আমি নাস্তিক হবো।মা তো রেগে মেগে ছেলেকে ব্যাপক মারধোর করল।
No comments:
Post a Comment