কলিযুগে মনুষ্যকূলের মুক্তির একটি মাত্র পথ শ্রীকৃষ্ণ নাম জপ করা । একাগ্রচিত্তে পৃথিবীর মায়া ভুলে জপতে হয় তাঁর নাম , আরাধনা করি কির্তনে । যখন সকলে মিলে কিংবা একা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নামে আরাধনা করি তখন আমাদের কানে বহিরাগত কিছু শব্দ ভেসে আসে । যা অনিচ্ছা সত্তেও আমাদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বাধ্য করে ।
'হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ , কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে । হরে রাম হরে রাম , রাম রাম হরে হরে ।।' একাগ্রচিত্তে গানের ছন্দে পাঠ করতে হয় । এই মধুর নাম জপে মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হলে তা বিষে পরিনত হয় । যখন এই মধুর নাম জপের তালে কোন বাদ্যযন্ত্রের সমন্বয় করা হয় তখন বহিরাগত কোন শব্দ আমাদের কানে ভেসে আসতে পারে না । ফলে এক মনে এক ধ্যানে আমাদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় বিগ্ন ঘটে না । সেজন্যেই কীর্তনে কিংবা শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় খোল , করতাল , বাঁশি ইত্যাদি বাঁজানো হয় ।
বাদ্যযন্ত্রের অভাবে তাঁর নাম জপে অন্ততঃ হাতে তালি দিয়ে হলেও হরে কৃষ্ণ জপতে হয় ।।
'হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ , কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে । হরে রাম হরে রাম , রাম রাম হরে হরে ।।' একাগ্রচিত্তে গানের ছন্দে পাঠ করতে হয় । এই মধুর নাম জপে মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হলে তা বিষে পরিনত হয় । যখন এই মধুর নাম জপের তালে কোন বাদ্যযন্ত্রের সমন্বয় করা হয় তখন বহিরাগত কোন শব্দ আমাদের কানে ভেসে আসতে পারে না । ফলে এক মনে এক ধ্যানে আমাদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় বিগ্ন ঘটে না । সেজন্যেই কীর্তনে কিংবা শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় খোল , করতাল , বাঁশি ইত্যাদি বাঁজানো হয় ।
বাদ্যযন্ত্রের অভাবে তাঁর নাম জপে অন্ততঃ হাতে তালি দিয়ে হলেও হরে কৃষ্ণ জপতে হয় ।।
No comments:
Post a Comment